WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

পৃথিবীর অপসুর ও অনুসুর অবস্থান | পৃথিবীর আবর্তন ও পরিক্রমণ গতির ফলাফল (Perigee and apogee Earth's Rotation)

পৃথিবীর আহ্নিক গতি ও বার্ষিক গতির ফলাফল আলোচনা কর। পৃথিবীর পরিক্রমণ গতির ফলাফল আলোচনা করো


পৃথিবীর আহ্নিক গতি ও বার্ষিক গতির ফলাফল আলোচনা কর।


    পৃথিবীর আবর্তন গতি

    কোন কিছুর নিজ অক্ষের উপর পাKখাওয়াটাই হলো আবর্তন পৃথিবী ও অনবরত তার অক্ষের উপর পা খেয়ে চলেছে। পৃথিবীর অক্ষ হল তার মেরু রেখা।

    পৃথিবীর  মেরু রেখার উপর পাখ খাওয়াটাই হলো পৃথিবীর আবর্তন গতি পৃথিবীর আবর্তন গতিকে দৈনিক গতি বা আহ্নিক গতি ও বলা হয় দৈনিক গতি বলার কারণ পৃথিবীর একবার আবর্তনে যে সময় লাগে তাকে বলা হয় একদিন তাই পৃথিবীর আবর্তন গতিকে বলা হয় দৈনিক গতি দিনের একটি প্রতিশব্দ অহন এই জন্য পৃথিবীর আবর্তন গতিকে আহ্নিক গতি ও বলা হয়।

    পৃথিবীর একটি দিন কালকে দু'রকমভাবে হিসাব করা হয়, সূর্যকে ধরে সৌর দিন অর্থাৎ 24 ঘন্টা এবং কোন দূরবর্তী নক্ষত্র কে ধরে নক্ষত্র দিন অর্থাৎ 23 ঘন্টা 56 মিনিট 4 সেকেন্ড। গড় সৌর দিন নক্ষত্র দিন অপেক্ষা ৩ মিনিট ৫৫ সেকেন্ড বেশি। আপাত সৌর দিন হল কোন নির্দিষ্ট দ্রাঘিমা রেখার উপর পরপর দুটি মধ্যাহ্ন সূর্যের সময়ের ব্যবধান কে আপাত সৌর দিন বলে।


    পৃথিবীর পরিক্রমণ গতি বা বার্ষিক গতি

    কোন কিছুর নিজ কক্ষে থেকে অন্য কিছুকে পরিক্রমা করে চলাটাই তার পরিক্রমণ গতি। পৃথিবীও নিজ কক্ষে থেকে সূর্যকে পরিক্রমণ করে চলেছে। পৃথিবীর নিজ কক্ষে সূর্যকে পরিক্রমণ করায় পৃথিবীর পরিক্রমণ গতি। পৃথিবীর পরিক্রমণ গতিকে বার্ষিক গতি এ বলা হয় বার্ষিক গতি বলার কারণ হলো পৃথিবীর সূর্যকে একবার পূর্ণ পরিক্রমণ করতে যে সময় নেয় তাকে বছর বলা হয়। তাই একে সৌর বৎসর বলে। সৌর বছর ধরা হয় একটি জলবিসুবক সময় থেকে পরবর্তী জলবিষুব সময় পর্যন্ত সময়কালকে একে ক্রান্তীয় বৎসর বলা হয় এরূপ বৎসরের সময় দৈর্ঘ্য হল ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড।


    পৃথিবীর আহ্নিক গতির ফলাফল


    দিবারাত্রি সংগঠন

    পৃথিবী নিজস্ব কোন আলো নেই সূর্যের আলোয় আলোকিত কিন্তু পৃথিবীর গোলাপ কৃতি বলে পৃথিবীর সকল অংশ একই সঙ্গে সূর্যালোক পায় না পৃথিবীর যখন যে অংশ সূর্যের সম্মুখীন হয় তখন সেই অংশ দিন হয় এবং তার বিপরীত অংশ রাত হয় আবর্তন গতির ফলে পৃথিবীতে এইভাবে পর্যায়ক্রমে ভোর সকাল সন্ধ্যা রাত্রি নেমে আসে।


    আবর্তন গতি না থাকলে কি হতো এ ধরনের প্রশ্ন সবার মনে আসতে পারে এর উত্তর হবে পৃথিবীর গতি না থাকলে পৃথিবীর এক অংশ চিরকাল সূর্যের আলো পেতো এবং সেখানে চিরকাল দিন থাকতো এবং অপর অর্ধাংশ কখনো সূর্যের সম্মুখীন হতে পারত না ফলে সেখানে চিরকালই রাত থাকতো দিন হতে পারত না এইভাবে আমরা বুঝতে পারি, পৃথিবীতে দিনরাত্রি কেন হয়।


    পৃথিবীর আলোকিত অর্ধাংশ ও অন্ধকার অর্ধাংশ দুটি পরস্পর যে সীমারেখা বরাবর মিলিত হয় পৃথিবীর গোলাকৃতির জন্য সেই সীমা একটি বৃত্তে পরিণত হয়। এই বৃদ্ধটিকে ছায়াবৃত্ত বলা হয়। বা আলোক বৃত্ত বলা হয়।


    আবর্তন গতির ফলে পৃথিবীর এক অংশ যখন সূর্যালোকের দিকে আসার সময় ছায়াবৃত্ত অতিক্রম করে তখন ছায়াবৃত্তের সেই প্রান্তে সূর্য উদয় হয় এবং সূর্যালোকে যে দিক থেকে অনালুকিত দিকে যাওয়ার সময় যখন ছায়াবৃত্ত অতিক্রম করে তখন ছায়া বৃত্তের শেষ প্রান্তে সূর্যাস্ত হয় সূর্যোদয়ের পূর্বে পৃথিবীর অনালকিত অংশ ছায়াবৃত্ত অতিক্রম করে সূর্যের দিকে আসার সময় পূর্ব আকাশে বায়ুর ধূলিকণায় সূর্যালোকের সামান্য প্রতিফলন ক্ষীন আলো দেখা যায় সেই সময়কে উসা বলা হয় এবং সূর্যাস্তের পর আলোকিত অংশ অন্ধকার দিকে যাওয়ার সময় পশ্চিম আকাশে ক্ষীন আলো দেখা যায় সেই সময়কে বলা হয় গোধূলি।


    বায়ুপ্রবাহের দিক বিক্ষেপ

    ফেরেলের সূত্র অনুযায়ী বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোত উত্তর গোলার্ধে ডানদিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বামদিকে দিয়ে বেঁকে যায় পৃথিবীর আবর্তন গতির জন্য এদের এইরূপ দিক বিক্ষেপ ঘটে।

    পৃথিবীর আবর্তন গতি না থাকলে বায়ু উচ্চচাপ বলয় থেকে নিম্নচাপ বলয়ের দিকে সোজা প্রবাহিত হতো, পৃথিবীর আবর্তন গতির জন্য সমুদ্রস্রুত ফেরেলের সূত্র অনুযায়ী উত্তর গোলার্ধে ডান দিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বাঁদিকে বেগে যায়।


    জোয়ার ভাটা

    আবর্তন গতির জন্য সমুদ্রে যে কোন নির্দিষ্ট স্থানে দিনে দুবার জোয়ার ও দুবার ভাঁটা হয় এবং জোয়ার ভাটার ঢেউ পৃথিবীপৃষ্ঠে সূর্যালোকের মতো পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে এগোতে থাকে।


    সময় নির্ণয়

    পৃথিবীর আবর্তন গতির ফলে দিনের বিভিন্ন সময় নির্ণয়ের সুবিধা হয়, আমরা পৃথিবীর একটি আবর্তন কাল কে ২৪ ঘন্টায় ভাগ করতে পারি আবার দুপুরে সূর্য দেখে কোন নির্দিষ্ট দ্রাঘিমা রেখায় অবস্থিত স্থানগুলির সকাল দুপুর সন্ধ্যা ইত্যাদি সময় নির্ধারণ করতে পারি।


    দিক নির্ণয়

    আবর্তন গতির জন্য পৃথিবীর পূর্ব ও পশ্চিম দিক নির্ণয় করা যেমন সম্ভব হয়েছে তেমনি এই দুই দিকের সাহায্যে উত্তর ও দক্ষিণ দিক নির্ণয়ের ও সুবিধা হয়েছে।


    পৃথিবীর আকৃতি

    আবর্তন গতির জন্য নিরক্ষীয় অঞ্চল স্ফীত হয়েছে এবং মেরু অঞ্চল এসব বসে গিয়ে পৃথিবীর আকৃতি অভিগত গোলকের মত হয়েছে।



    পৃথিবীর পরিক্রমণ গতির ফলাফল


    পৃথিবীর পরিক্রমণ গতির ফলাফল দুটি প্রথম আলো হলো দিবারাত্রির হ্রাস বৃদ্ধি এবং দ্বিতীয় হল ঋতু পরিবর্তন। তবে এই দই ফলাফল কেবলমাত্র পৃথিবীর গতি দুটির ফলেই হয় না বরং একাধিক কারণে মিলিত ফলাফলে হয়। যেমন


    পৃথিবীর পরিক্রমণ গতির ফলাফল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন প্রশ্নটির ভালো করে দেখে রাখবে পরীক্ষায় আসার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

    পৃথিবীর গোলাকের মতো আকৃতি


    পৃথিবীর আকৃতি গোলকের মত হওয়ার ফলে বছরের যে কোন দিনে এবং দিনের যেকোনো সময় পৃথিবীর কেবল অর্ধেক অংশে সূর্যালোক পেতে থাকে অর্থাৎ পৃথিবীতে সব সময় অর্ধেক অংশ দিন এবং অর্ধেক অংশ রাত্রি হয়।


    পৃথিবীর উপবৃত্তাকার কক্ষপথ


    পৃথিবীর কক্ষটি উপবৃত্তাকার বলে সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব বছরের একটি সময় ধরে ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং আরেকটি সময় ধরে ক্রমশ কমতে থাকে পৃথিবী যত সূর্যের নিকটবর্তী হতে থাকে পৃথিবীর আবর্তন বেগ তত বাড়তে থাকে আর দূরত্ব যত বাড়তে থাকে আবর্তন তত কমতে থাকে।


    পৃথিবীর পরিক্রমণ গতি

    পৃথিবী আবর্তন করতে করতে নিজ কক্ষে সূর্যকে পরিক্রমণ করে চলেছে এবং সেই সঙ্গে একসময় ধরে ক্রমশ সূর্যের নিকটতম হতে থাকে আর একসময় ধরে ক্রমশ দূরতর হতে থাকে।


    পৃথিবীর মেরু রেখার সারা বছর একই দিকে একই কৌণিকভাবে হেলানো অবস্থায় অবস্থান করে


    পৃথিবীর মেরু রেখা কক্ষ দলের উপর সাড়ে ৬৬ ডিগ্রী কোন করে রয়েছে এবং সারা বছর একইভাবে একই দিকে একই কোণে নত অবস্থায় থেকে সূর্যকে পরিক্রমণ করে চলেছে এর ফলে পরিক্রমণ করা কালে কখনো পৃথিবীর উত্তর মেরু অক্ষতলের দিকে হেলে থাকে এবং কখনো দক্ষিণ মেরু হেলে থাকে যখন যে মেয়ে রুটি কক্ষের ভিতর দিকে হেলে থাকে তখন সেই গলারথে গ্রীষ্মকাল হয় এবং অপরগুলাতে শীতকাল হয়।


    উপরোক্ত কারণগুলির ফলে পৃথিবীতে ছায়াবৃত্তের অবস্থানের পরিবর্তন ঘটে, আর ছায়াবৃত্তির অবস্থান পরিবর্তনের প্রকাশ হল দিবারাত্রি হ্রাস বৃদ্ধি ও ঋতু পরিবর্তন। যেমন মধ্যাহ্নে সূর্য রশ্মি যখন নিরক্ষরেখার উপর লম্বভাবে পড়ে তখন ছায়াবৃত্ত উত্তর মেরু ও দক্ষিণ মেরুকে একই সঙ্গে স্পর্শ করে এবং তখন পৃথিবীর সর্বত্র দিবা ও রাত্রি দৈর্ঘ্য সমান হয়। কিন্তু মধ্যাহ্ন সূর্য রশ্মি যখন উত্তর গোলার্ধের লম্বভাবে পড়তে শুরু করে তখন উত্তর গোলার্ধে সর্বত্র দিবাভাগে দৈর্ঘ্য বেশি হয় রাত্রিকাল ছোট হয় আর যখন দক্ষিণ গোলার্ধের লম্ব ভাবে পড়তে থাকে তখন দক্ষিণ গোলার্ধে দিবাভাগ বড় হয় রাত্রি কাল ছোট হয় যখন যে গলার দিয়ে দিবা ভাগ রাত্রি কাল অপেক্ষা বড় হয় তখন সেই গলার গ্রীষ্মকাল হয় এবং অপর দিকে যে শীতকাল হয়।


    উপরের কারণগুলির যদি একটিরও অভাব থাকতো তাহলে কিন্তু দিবারাতের রাজ বৃদ্ধি ও ঋতু পরিবর্তন ঘটতো না যেমন

    পৃথিবী গোলক না হয়ে সমতল হলে আবর্তন ও পরিক্রমণ গতি থাকা সত্ত্বেও দিবারাত্রি হ্রাস বৃদ্ধি হত না।


    পৃথিবী গোলক হয়েও আবর্তন গতি না থাকলে পৃথিবীর অর্ধেক অংশ চিরদিবা ও অপর অর্ধাংশ চির রাত্রি হয়ে থাকতো।


    পৃথিবীর আবর্তন করা সত্ত্বেও তার পরিক্রমণ গতি না থাকলে বছরই হতো না দিবারাত্রি হ্রাস বৃদ্ধির ঘটতো না।


    মেরু রেখাটি কক্ষদলের সঙ্গে হেলানো অবস্থায় না থেকে লম্ব ভাবে থাকলে গোলাকৃতি আবর্তন গতি ও পরিক্রমণ গতি থাকা সত্ত্বেও পৃথিবীর সর্বত্র সারা বছরই দিবারাত্রি দৈর্ঘ্য সমান হতো কারণ তখন ছায়াবৃত্তের অবস্থানের পরিবর্তন বা দোলন ঘটতো না।


    উত্তর ও দক্ষিণ উভয় গোলার্ধের মধ্যে দিবারাত্রের হ্রাস বৃদ্ধি ও ঋতু পরিবর্তন বিপরীত পর্যায়ে চলতে থাকে।




    পৃথিবীর আবর্তন ও পরিক্রমণ গতির বেগ


    পৃথিবী গোলাকৃতি এবং নিজ মেরু রেখার উপর আবর্তন করছে সুতরাং নিরক্ষরেখার উপর পৃথিবীর আবর্তন বেগ সব থেকে বেশি ঘন্টায় ১৬৭০ কিলোমিটার নিরক্ষরেখা থেকে মেরুদ দিকে পৃথিবীর আবর্তন বেগমশ কমতে থাকে। মেরু বিন্দু দুটিতে একদমই নেই পৃথিবীর পরিক্রমণ গতি প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩০ কিলোমিটার ঘন্টায় গড়ে প্রায় ১০৭ হাজার কিলোমিটার অনুসুরের সময় আবর্তন ও পরিক্রমণের বেগ বেড়ে যায় অপসুরের সময় সেই বেগ কমে যায়। অনুসুরের সময় নিরক্ষরেখায় পৃথিবীর আবর্তন ১৬৯০ কিলোমিটার পর্যন্ত হয়।


    পৃথিবীর অপসুর ও অনুসুর অবস্থান

    পৃথিবীর অপসুর ও অনুসুর এর অবস্থান প্রশ্নটি দু নাম্বার কিংবা চার নাম্বারের আসতে পারে।


    পৃথিবীর অনুসুর ও অপসুর অবস্থান হলো সূর্যের সাপেক্ষে পৃথিবীর নিজ কক্ষের পরিক্রমণ কালে অবস্থান।

    পৃথিবীর কক্ষ উপবৃত্তাকার এবং সূর্য পৃথিবীর কক্ষের একটি নাভিতে অবস্থান করে ফলে সূর্যকে পরিক্রমণ কালে পৃথিবীর দূরত্ব বছরের একটা সময় ধরে সূর্য থেকে ক্রমশ বাড়তে থাকে আর একটা সময় ধরে ক্রমশ কমতে থাকে।

    চৌঠা জুলাই সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব সবচেয়ে বেশি হয় প্রায় ১৫ কোটি ২০ লক্ষ কিলোমিটার। পৃথিবীর এই অবস্থানকে পৃথিবীর অপসুর অবস্থান বলা হয়।

    তেসরা জানুয়ারির সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব সবচেয়ে কম হয়, প্রায় ১৪ কোটি ৭০ লক্ষ কিলোমিটার পৃথিবীর এই অবস্থানকে বলা হয় অনুসুর অবস্থান। সূর্য থেকে পৃথিবীর গড় দূরত্ব ধরা হয় প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার।


    ## ফরাসি বিজ্ঞানী ফুকো যে পরীক্ষাটি করেছিলেন তাতে প্রমাণিত হয়েছিল যে পৃথিবীর আবর্তন করছে আরো প্রমাণিত হয়েছিল যে পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন করছে কারণ তিনি দেখলেন যে বালির স্তরের উপর দোলকটির পিনের দ্বারা অঙ্কিত প্রতিটি আঁচড় আগের আঁচরের পশ্চিম দিকে সরে সরে পড়েছে পৃথিবীর যদি এই আবর্তন গতি না থাকতো তাহলে তিনটি প্রতিবার একই লাইনের উপরে আঁচড় কেটে যেত।

    পৃথিবী সূর্যকে কিভাবে পরিক্রমণ করে চলেছে প্রথমত পৃথিবী নিজ অক্ষ দলের সঙ্গে সাড়ে ৬৬ ডিগ্রি কোণে কাত হয়ে মেরুরেখার উপর পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন করতে করতে নিজ পক্ষের ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে সূর্যকে পরিক্রমণ করে চলেছে।

    পৃথিবী সূর্যকে যে পথে প্রদক্ষিণ করে সেই পথকে পৃথিবীর কক্ষ বলে, পৃথিবীর কক্ষটি উপবৃত্তাকার পরিধি প্রায় 96 কোটি কিলোমিটার পৃথিবীর কক্ষ দলে যেমন পৃথিবীর কেন্দ্র অবস্থিত তেমনি সূর্যেরও কেন্দ্র অবস্থিত।



    ........ 

    About the Author

    Hello Friends, welcome to our website Daily GK Career , founded on 27 April 2023 by Sandip Sanki. Daily GK Career is a free professional Education platform where we provide Free online mock test, govt exam, WBCS, RAIL, GROUP D, BANK, POST Office, …

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    WhatsApp Group Join Now
    Telegram Group Join Now
    Cookie Consent
    We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
    Oops!
    It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
    AdBlock Detected!
    We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
    The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
    Site is Blocked
    Sorry! This site is not available in your country.